শর্তসূমহ:-
১. মাধ্যমিক পাঠদানের অনুমতিকে কোন অবস্থার স্বীকৃতি হিসাবে
গণ্য করা যাবে না।
২. নীতিমালা অনুযায়ী সঠিক পরিমানে জমি থাকতে হবে এবং উক্ত
জমি বিদ্যলয়ের মে খতিয়ান ও হালনাগাদ খাজনা পরিশোধ
করতে হবে। কোন অবস্থার ভাড়াকৃত বাড়িতে শিক্ষা কার্যক্রম
পরিচালনা করা যাবে না।
৩. বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনার সাথে সরকারের কোনো আর্থিক
সংশ্লেষ থাকবে না।
৪. সংরক্ষিত ও সাধারণ তহবিলে যথাক্রমে ৩,০০,০০০/-
(তিন লক্ষ) ও ১,৫০,০০০/- (এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা
ব্যাংকে জমা রাখতে হবে; সংরক্ষিত তহবিলের অর্থ বোর্ডের
অনুমতি ব্যতীত করা যাবে না।
৫. মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে থাকি নামে প্রতিষ্ঠানের নামকরণের ক্ষেত্রে
মন্ত্রণালয়ের ২৩/০৭/২০২০ তারিখের প্রজ্ঞাপনের আলোকে
মাধ্যমিক স্তরের জন্য ২০,০০,০০০ (বিশ লক্ষ) টাকা
যৌথনামে (১) সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান মানেজিং
কমিটির সভাপতি (২) জেলা শিক্ষা অফি সংরক্ষিত তহবিলে
জমা হবে, যা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের অনুমোদন
সাপেক্ষে প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নমূলক কাজে বার করা যাবে।
৬. বিদ্যালয়ের কোড নম্বর জন্য বিদ্যালয়ের না, এবং EIIN
ইংরেজি ক্যাপিটাল লেটারে লিখে প্রয়োজনীয় ফি-সহ দাখিল
করতে হবে।
৭. মাধ্যমিক পর্যায়ে পাঠদানের অনুমতির মেয়াদ উত্তীর্ণের অন্ততঃ
৪(চার) মাস পূর্বে একাডেমিক স্বীকৃতির জন্য আবেদন করতে
হবে।
৮. স্ট্র্যাফিং প্যাটার্ন অনুযায়ী বিদ্যালয়ে NTRCA শিক্ষক নিয়োগ
করতে হবে।
৯. বিদ্যালয়ের সংরক্ষিত তহবিলের টাকা বোর্ডের অনুমতি ব্যতিত
উত্তোলন করা যাবে না।
১০. সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী এবং এনসিটিবি কর্তৃক নির্ধারিত
পাঠ্যক্রম অনুসরণ করতে হবে।
১১. বোর্ড কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত বিভিন্ন ফি-এর অতিরিক্ত
আদায় করতে এ আদেশ বাতিল হয়ে যাবে।
১২. ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধ ইতাদির সাথে সাংঘর্ষিক কোন
কার্যক্রম পরিচালনা পরিচালনা করা যাবে না।
১৩. বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রচলিত নীতিমালার
অন্যান্য সকল শর্ত মেনে চলতে হবে।
১৪. উক্ত মেয়াদের মধ্যে একাডেমিক স্বীকৃতি প্রাপ্তির সকল শর্ত
পূরণে ব্যর্থ হলে এই অনুমতি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে যাবে
এবং সে ক্ষেত্রে উক্ত বিদ্যালয়ের পাঠদান/পরীক্ষা সংক্রান্ত
যাবতীয় কার্যাদি পরিচালনা থেকে বারিত হবে।
১৫. কোন শর্ত প্রতিপালনে ব্যর্থ হলে সরকার যেকোন সময় এ
অনুমোদন বাতিল করতে পারে।